উচ্চফলনশীল সূর্যমুখী ফুল চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের সূর্যমুখী ফুল বীজ। এই জাতটি সারা বছরেই চাষ করার উপযোগী।
সূর্যমুখী ফুলের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের উচ্চফলনশীল ”বীজ ঘর ১ সূর্যমুখী ফুল” বীজে।
বীজ ঘর-১ সূর্যমুখী ফুল বীজ (হাইব্রিড)
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের সূর্যমুখী ফুল অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের সূর্যমুখী ফুল অন্যতম।
- অধিক পরিমাণে ও বড় আকারের উজ্জ্বল বর্ণের ফুল নিশ্চিত করে এই জাত।
- হাইব্রিড খাটো জাতের সূর্যমূখী; অনায়াসেই অল্প জায়গায় কিংবা বারান্দা বা ছাদে ছোট টবে লাগাতে পারবেন।
- আমাদের দেশের আবহাওায় সারা বছর লাগানো যায়।
- হেক্টর প্রতি ১২-১৫ কেজি বীজের দরকার হয়।
- সব ধরনের মাটিতে সূর্যমুখী ফুল চাষ করা যায়। তবে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে বেশী উপযোগী।
- তবে শিতের সময় ফুল বেশি ভালো হয় ও অতি বর্ষাতে গাছ মারা যাবার সম্ভবনা থাকে।
- বীজ থেকে চারা হতে ৬-১৫ দিন সময় লাগে।
- ফুল আসবে ৩০-৪০ দিনের মধ্যে।
- একটি ফুল থেকে প্রায় ৮০০-১০০০টি করে বীজ হয়।
- এই জাতের সূর্যমুখীর গাছ জ্বালানি এবং খৈল পশুখাদ্য তৈরির কাঁচামাল কাজেও ব্যবহার হয়।
- উচ্চ তাপমাত্রা ও বৃষ্টি সহনশীল হাইব্রিড জাত।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- জেনেনিন সূর্যমুখী চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ সূর্যমুখী বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F2 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক ৫০০ গ্রাম ও ১০০০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.