উন্নত জাতের হাইব্রিড ঘাস বীজ

Description

খামারের গবাদিপশুকে সুস্থ সবল ও মোটাতাজা করতে কাঁচা ঘাসের বিকল্প নাই। এজন্য সর্বোচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ হাইব্রিড জাতের ঘাস চাষ করুন।

এতে আপনার খামার পরিচালনায় অনেক খরচ কমে যাবে এবং আপনি খামার করে লাভবান হতে পারবেন।

আর এই কথা চিন্তা বীজ ঘর ডটকম নিয়ে উন্নত জাতের হাইব্রিড ঘাস (বীজ ঘর-১); অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের ঘাস বীজ। এজন্য এটাকে “পশু খাদ্যের রাণী” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সব ধরনের মাটিতেই সারা বছর এই জাতের ঘাস চাষ করা যায়। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে চাষ করলে বন্যার পানি আসার পূর্ব পর্যন্ত প্রায় চার থেকে পাঁচ বার কাটা যায়।

এই ঘাসের বীজ একবার লাগালে একটানা ৮-১০ বছর পর্যন্ত ঘাস কাটতে পারবেন।

এই ঘাসের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। তবে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকে এমন জমিতে চাষ করতে হবে।

হাইব্রিড ঘাস বীজ বৈশিষ্ট্য

• উচ্চ ফলনশীল এই জাতের হাইব্রিড ঘাস অধিক ফলনশীল।
•  এই জাতের ঘাস দ্রুত বর্ধনশীল উচ্চ দিগুণ ফলনশীল।
•  ৩৫-৪০ দিনেই অনেক বড় হয় ।
• এই ঘাসের গোড়া মোটা হয় কিন্ত নরম হয়।
•  সারা বছর চাষ করা যায়।
• এই ঘাস গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া,গাড়ল,সবাই ভালো খায়।
•  এই ঘাস খেলে গাভীর দুধের পরিমাণ বেড়ে যায়।
•  এই ঘাস কেটে সহজে অন্য ফসল চাষ করা যায়।
• এই জাতের ঘাসে বেশী যত্ন প্রয়োজন হয় না।
• হাইব্রিড এই জাতের ঘাস ৫-৬ফুট পযন্ত লম্বা হয়।
• জেনেনিন ঘাস চাষ পদ্ধতি।

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা

হাইব্রিড ঘাস বীজ থেকে চারা উৎপাদন একটি যত্নের কাজ। এটি খুব কঠিন নয়, তবে কিছুটা সাধনা ও মনোযোগ প্রয়োজন। সফলভাবে চারা উৎপাদনের জন্য কেবল বীজের গুণগত মানই যথেষ্ট নয়—এর পাশাপাশি প্রয়োজন:

• উপযুক্ত আবহাওয়া
• উর্বর মাটি ও সঠিক পরিবেশ
• পর্যাপ্ত আর্দ্রতা
• কীটপতঙ্গ ও রোগবালাইয়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

চারা তৈরির জন্য করণীয় (পদ্ধতি):

• বীজ পাওয়ার পর প্রথমে ২–৩ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন।
• রোদ থেকে এনে বীজ ঠাণ্ডা (normal temperature) হলে,
• ৮–১০ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
• এরপর বীজ রোপণ করুন প্রস্তুতকৃত মাটিতে।

এসব ধাপ অনুসরণ করলে অঙ্কুরোদ্গম (germination) ভালো হবে এবং চারা সবল হবে।

পণ্যের বিবরণ(SKU Details):

• SKU: BGC-0013
• জাতের নাম: বীজ ঘর-১ হাইব্রিড ঘাস।
• জাতের ধরন: হাইব্রিড।
• ওজন- ১o কেজি প্যাক।
• অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
• বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
• Provided By: বীজ ঘর ডটকম।