উচ্চফলনশীল হাইব্রিড মরিচ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের হাইব্রিড মরিচ বীজ। এই জাতটি সারা বছর চাষ করার উপযোগী।
মরিচের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর হাইব্রিড ” বীজ ঘর ১ মরিচ ” বীজে।
বীজ ঘর-১ মরিচ বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের মরিচ অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের মরিচ অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : সারা বছর বপন করা যায়।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- এটি বারমাসি জাত, ভাইরাস সহনশিল, ছোট থেকেই প্রচুর মরিচ ধরে সারা বছরই চাষ করা যায়।
- গাছ ঝোঁপালো ও গিটে গিটে ফল এবং মরিচের রং গাঢ় সবুজ রংয়ের হয়ে থাকে।
- দীর্ঘদিন যাবৎ ফলন দিয়ে থাকে এই জাত; রং ও আকৃতিতে কোন পরিবর্তন হয় না।
- মরিচের বোটা নরম তাই উত্তোলন সহজ।
- চারা রোপনের ৫৫-৬০ দিন পর ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- ১০ দিন অন্তর অন্তর মরিচ উত্তোলন করা যায়।
- মরিচের দৈর্ঘ্য ১০ – ১১ সে.মি.।
- একর প্রতি ফলন ১৬ – ১৮ টন।
- ব্যাকটেরিয়া উইল্ড প্রতিরোধী ও ভাইরাস মুক্ত জাত।
- এই জাতের মরিচ বৃষ্টি সহনশীল।
- গাছের জীবনকাল যতদিন থাকে ফল সম আকৃতির থাকে।
- এই জাতের প্রতিটি ফল একই আকৃতির হয় এবং ফল বেঁকে যায় না।
- ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ধুন্দল চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন মরিচ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন বা মনে করে থাকেন বীজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা উৎপাদন হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বীজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম। কারণ একটি বীজ থেকে চারা হবার জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম- বীজ ঘর-১ মরিচ বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক, ৫ ও ১০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.