উচ্চফলনশীল ধৈঞ্চা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের ধৈঞ্চা বীজে।
এই জাতটি প্রাক-বর্ষার সুযোগ নিয়ে ধৈঞ্চা চাষ করতে হবে। উপযুক্ত সময় হল জ্যৈষ্ঠ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আষাঢ় মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ।
বহুগুণ সম্পন্ন উদ্ভিদ ধৈঞ্চার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর ধৈঞ্চা বীজে।
বহুগুণ সম্পন্ন উদ্ভিদ ধৈঞ্চা বীজ বৈশিষ্ট্য
- মাটির সাস্থ্য রক্ষায়, সবুজ সার তৈরির জন্য ধৈঞ্চা চাষ করা হয়।
- এর শিকড়ে থাকে ব্যাপক পরিমাণে নাইট্রোজেন।
- গবাদি পশুর খাদ্য হিসেবেও ধৈঞ্চা চাষ করা হয়।
- ছাগল ও গরুতে এর পাতা ও বীজ খেতে খুব পছন্দ করে।
- ধৈঞ্চা গাছ বড় করে শুকিয়ে, খড়ি / লাকড়ি / জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
- কম খরচে ও কম সময়ে শুধুমাত্র বীজ ছিটিয়ে এর চাষ করা সম্ভব।
- ধৈঞ্চা চাষে সার না দিলেও চলে।
- এটি পানিতে মরে না। তাই ডোবা জায়গায়, জলাশয়ে, পুকুর অথবা নদীর ধারেও এর চাষ করা যায়।
- শুধুমাত্র বীজ ছিটিয়ে দিলেই চারা বের হয়।
- তাই ধান কাটার পর যে সময় টুকু জমি পড়ে থাকে, সেই সময় জমিতে ধৈঞ্চা চাষ করে সবুজ সার উৎপন্ন করে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়িয়ে নিতে পারেন।
- জেনেনিন ধৈঞ্চা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর ধৈঞ্চা বীজ
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ৫০০ গ্রাম ও ১০০০ গ্রাম।
- জাতের ধরন: ওপি
- অঙ্কুরোদগম হার: ৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.