উচ্চফলনশীল দেশি জাতের করলা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের দেশি করলা বীজ-এ।
এই জাতটি ফেব্রুয়ারি-মে চাষ করার উপযোগী।
দেশি জাতের করলার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের করলা বীজে।
বীজ ঘর দেশি জাতের করলা বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের করলা অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের দেশি করলা অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : ফেব্র্বয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে যে কোন সময় করলার বীজ বোনা যেতে পারে। কেউ কেউ জানুয়ারী মাসেও বীজ বুনে থাকেন কিন্তু এ সময় তাপমাত্রা কম থাকায় গাছ দ্র্বত বাড়তে পারে না, ফলে আগাম ফসল উৎপাদনে তেমন সুবিধা হয় না।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- জাতটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা যায়।
- প্রতিটি করলা গড়ে ২৫০-৪৫০ গ্রাম পর্যন্ত হয় ।
- বীজের পরিমান: শতক প্রতি ২৪-২৮ গ্রাম।
- ৩৮ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ধুন্দল চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন করলা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: দেশি জাতের করলা বীজ
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম
- জাতের ধরন: ওপি
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.