উচ্চফলনশীল চন্দ্রমল্লিকা ফুল চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের চন্দ্রমল্লিকা ফুল বীজ। এই জাতটি শীত মৌসুমে চাষ করার উপযোগী।
চন্দ্রমল্লিকা ফুলের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল ” বীজ ঘর ১ চন্দ্রমল্লিকা ফুল” বীজে।
বিশ্বের জনপ্রিয় মৌসুমি ফুলের মধ্যে অন্যতম হলো চন্দ্রমল্লিকা বিভিন্ন বর্ণ ও রঙের হয়ে থাকে। তাই একে ‘শরৎ রানি’ও বলা হয়।
বীজ ঘর-১ চন্দ্রমল্লিকা ফুল বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের চন্দ্রমল্লিকা ফুল অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের চন্দ্রমল্লিকা ফুল অন্যতম।
- অধিক পরিমাণে ও বড় আকারের উজ্জ্বল বর্ণের ফুল নিশ্চিত করে এই জাত।
- বাংলাদেশেও মৌসুমি ফুল হিসেবে চন্দ্রমল্লিকার চাষ করা হয়।
- নানা রং এর বাহার ও গঠনের জন্য একে শরৎ রানী বলা হয়।
- সব ধরনের মাটিতে চন্দ্রমল্লিকা ফুল চাষ করা যায়।
- জনপ্রিয়তার দিক থেকে গোলাপের পরই এর স্থান।
- চন্দ্রমল্লিকা তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় ভালো জন্মে।
- বাংলাদেশে শীতকালই এ ফুল চাষের উপযুক্ত সময়।
- জমি অথবা টবে চারা রোপণের উপযুক্ত সময় অক্টোবর থেকে নভেম্বর।
- ডিসেম্বরে ফুল আসতে শুরু করলেও ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝী পর্যন্ত থাকে।
- গাছ প্রতি গড়ে ৩০-৩৫ টি ফুল ধরে।
- চারা হবার পর ৪০-৫৫ দিনের ফুল আসে।
- চন্দ্রমল্লিকা চাষ করতে আবহাওয়া অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- জেনেনিন চন্দ্রমল্লিকা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন বা মনে করে থাকেন বীজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা উৎপাদন হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বীজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ চন্দ্রমল্লিকা ফুল বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F2 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক ও ৫ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.