Sale!

উচ্চ ফলনশীল কেরালা শিম বীজ

Original price was: 100.00৳.Current price is: 80.00৳.

কেরালা শিম গ্রীষ্মকালীন চাষের জন্য উপযুক্ত একটি জাত। এই বীজ থেকে উৎপাদিত শিম গাছ অল্প সময়ে বেশি ফলন দেয় এবং বাজারে ভালো দাম পাওয়া যায়। কেরালা শিমের গাছ ঝোপালো হয় এবং একটি খুঁটির সাহায্যে ছাদেও চাষ করা যায়।

এই জাতটি সারা বাংলাদেশে চাষ উপযোগী। এটি একটি বারোমাসি জাতের শিম, যা সারা বছর ফলন দিতে সক্ষম। কেরালা শিমের বীজ সাধারণত ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে ফুল দেয় এবং ৫০-১২০ দিনের মধ্যে বাজারজাত করা যায়।

পুনশ্চ: ছবি গুলি শুধুমাত্র রেফারেন্সের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হল। জলবায়ু, বয়স, উচ্চতা ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে প্রকৃত পণ্যের আকৃতি বা চেহারার পরিবর্তিত হতে পারে।

Description

উচ্চ ফলনশীল কেরালা শিম চাষি ভাইদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের খাটো কেরালা শিম বীজ (বীজ ঘর-১)।

এই শিম গ্রীষ্মকালীন শিম চাষের জন্য উপযুক্ত একটি জাত। কেরালা জাতের শিম অল্প সময়ে বেশি ফলন দেয় এবং বাজারে ভালো দাম পাওয়া যায়; গাছ ঝোপালো হয় এবং একটি খুঁটির সাহায্যে ছাদেও চাষ করা যায়।

এটি একটি বারোমাসি জাতের শিম, যা সারা বছর ফলন দিতে সক্ষম। তবে এটি আগাম জাত হিসেবে আগস্ট মাস থেকে অক্টোবর মাসে এর বীজ বপন শুরু করা উপযুক্ত সময়।

কেরালা শিমের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল খাটো জাতের শিম বীজে।

বীজ ঘর-১ কেরালা শিম বীজ বৈশিষ্ট্য

  • আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
  • উচ্চ ফলনশীল এই জাতের খাটো শিম অধিক ফলনশীল।
  • উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের খাটো শিম অন্যতম।
  • বীজ বপনের সময় : আগাম জাত হিসেবে আগস্ট মাস থেকে অক্টোবর মাসে এর বীজ বপন শুরু করা যায়।
  • তবে এই জাতটি সারা বাংলাদেশে চাষ উপযোগী।
  • এ জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল গাছের গোড়ার প্রথম গিট থেকে শুরু করে প্রত্যেক গিটে শিম ধরে।
  • কেরালা জাতের শিম গাছে প্রচুর ফল ধরে এবং এটি একটি লাভজনক চাষ।
  • শিমের জাতগুলো খাটো হওয়ায় টবেও চাষ উপযোগী। ফলে নগর বা ছাদকৃষিতেও অসামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
  • বপনের ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে ফুল দেয় এবং ৫০-১২০ মধ্যে শিম সংগ্রহ করা যায়।
  • একবার ফলন শুরু হলে প্রায় ৮ মাস পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়।
  • প্রতি  শতাংশ জমিতে চাষের  জন্য প্রায় ৩০-৩৫ গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়। 
  • শিমের রং গাঢ়ো সবুজ, মাংশ পুরু ও সুস্বাদু, রান্না করলে শিম নরম হয়ে যায়।
  • বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের খাটো শিম চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন শিম চাষ পদ্ধতি

খাটো শিম আসলে কতটুকু খাটো

  • আপনি যদি আগস্ট-অক্টোবর মাসের দিকে বীজ বপন করেন তাহলে, গাছের লতানো ডাল ফুলসহ সবোর্চ্চ ২.৫-৩ ফুট লম্বা হবে।
  • আর অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বরে বীজ বপন করলে লতানো ডাল ফুলসহ সবোর্চ্চ ১.৫-২ ফুট লম্বা হবে।
  • এখন আপনি কোন সময়ে রোপণ করবেন- আগে রোপণ করলে ডালের সংখ্যা বেশি মানে শিম বেশি হবে।
  • পরে রোপণ করলে দ্রুত ফুল চলে আসবে ও ডালের সংখ্যা কম। অর্থাৎ ফলন কম ।
  • ৪০ দিনের মধ্যে ফুল চলে আসে।

বৈশিষ্ট্য:এটি একটি বারোমাসি জাতের শিম, যা সারা বছর ফলন দিতে সক্ষম। কেরালা শিমের বীজ সাধারণত ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে ফুল দেয় এবং ৫০-১২০ দিনের মধ্যে বাজারজাত করা যায়।

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা

শিম বীজ থেকে চারা উৎপাদন একটি যত্নের কাজ। এটি খুব কঠিন নয়, তবে কিছুটা সাধনা ও মনোযোগ প্রয়োজন। সফলভাবে চারা উৎপাদনের জন্য কেবল বীজের গুণগত মানই যথেষ্ট নয়—এর পাশাপাশি প্রয়োজন:

  • উপযুক্ত আবহাওয়া
  • উর্বর মাটি ও সঠিক পরিবেশ
  • পর্যাপ্ত আর্দ্রতা
  • কীটপতঙ্গ ও রোগবালাইয়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

চারা তৈরির জন্য করণীয় (পদ্ধতি):

  • বীজ পাওয়ার পর প্রথমে ২–৩ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন।
  • রোদ থেকে এনে বীজ ঠাণ্ডা (normal temperature) হলে,
  • ১–২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
  • এরপর বীজ রোপণ করুন প্রস্তুতকৃত মাটিতে।

এসব ধাপ অনুসরণ করলে অঙ্কুরোদ্গম (germination) ভালো হবে এবং চারা সবল হবে।

পণ্যের বিবরণ

  • জাতের নাম: বীজ ঘর-১ খাটো জাতের  শিম বীজ।
  • জাতের ধরন: ওপি।
  • প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম।
  • অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
  • বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
  • Provided By: বীজ ঘর ডটকম।

Discover more from বীজ ঘর ডটকম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

Additional information

প্যাক সাইজ (ওজন)

Reviews

There are no reviews yet.

Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.

উচ্চ ফলনশীল খাটো জাতের শিম বীজ
উচ্চ ফলনশীল কেরালা শিম বীজ
Original price was: 100.00৳.Current price is: 80.00৳.
Need Help?