উচ্চফলনশীল কামরাঙ্গা শিম চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের কামরাঙ্গা শিম বীজ। এই জাতটি শ্রাবণ মাসে চাষ করার উপযোগী।
কামরাঙ্গা শিমের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড ”বীজ ঘর ১ কামরাঙ্গা শিম” বীজে।
বীজ ঘর-১ কামরাঙ্গা শিম বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের কামরাঙ্গা শিম অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের কামরাঙ্গা শিম অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : ভালো ফলন পেতে হলে শ্রাবণ মাসে বীজ বপন করতে হবে। তবে ভাদ্র-আশ্বিন মাসেও বীজ বপণ করা যায়।
- এ জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল গাছের গোড়ার প্রথম গিট থেকে শুরু করে প্রত্যেক গিটে শিম ধরে।
- মজার ব্যপার হলো এ শিম একবার বপন করলে বছরের পর বছর (১৫-২০ বছর) গোড়া থেকেই গাছ হয়; নতুন করে আর বীজ বপনের প্রয়োজন পড়ে না।
- বপনের ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে শিম সংগ্রহ করা যায়।
- এ শিম গাছের লতা, পাতা, ফুল, ফল, শেকড় সব কিছুই খাওয়া যায়।
- এ শিম গাছ খরা সহ্য করতে পারে, কিন্তু জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না।
- তাই উচু জমি বা জমিতে ঢিবি করে বীজ বপন করা করতে হয়।
- শিমের রং গাঢ়ো সবুজ, মাংশ পুরু ও সুস্বাদু, রান্না করলে শিম নরম হয়ে যায়।
- সব ধরনের মাটিতেই এটা চাষ করা যায়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের কামরাঙ্গা শিম চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন শিম চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ কামরাঙ্গা শিম বীজ।
- জাতের ধরন: আগাম।
- ওজন- ১০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.