উচ্চ ফলনশীল ধানুয়া মরিচ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের ধানুয়া মরিচ বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি সারা বছরেই চাষ করার উপযোগী। ধানুয়া মরিচের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল ধানুয়া মরিচ বীজে।
কেউ বলে ঝুম-ঝুম, কেউ বলে আকাশি; আবার কেউ বলে ধানুয়া মরিচ এভাবেই বিভিন্ন নামে পরিচিত এ মরিচ গাছটি। তবে নাম যাই হোক, কাজ তার ঝাল ছড়ানো।
এদিকে, মূলত এপ্রিল-জুন মাসের দিকে পাহাড়ে জুম ধানের বীজ বপনের সময় এই ধানি মরিচ লাগানো হয়। অধিকাংশ জুমিয়ারা বীজগুলোকে জুমে ছিটিয়ে দেয়। আবার অনেকেই নিশ্চয়তা থাকতে দা দিয়ে মাটি খুড়ে বীজ বপন করে থাকে।
কেননা ছিটালে বৃষ্টির পানিতে ভেসে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ও মাটি খুঁড়লে অনেকটাই কম। জুমে ঝোপযুক্ত গাছে মরিচগুলো খাড়া অবস্থায় থাকে।
জুমের ধান বাড়ানো সাথে সাথে ধানি মরিচে গাছও বাড়তে থাকে। তিন থেকে চার মাসের মাথায় ফলন আসতে শুরু করে ও কাঁচা অবস্থায় সাদা ও সবুজ হয়।
সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে জুমের ধান ঘরে তোলার পর পরই ধানি মরিচ খাওয়ার উপযুক্ত হয়। এর ফলন নভেম্বর পর্যন্ত পাওয়া যায়। পাহাড়ি জুমিয়াদের অর্থকরী ফসলের মধ্যে ধানি মরিচ অন্যতম।
বীজ ঘর-১ ধানুয়া বা ধানি মরিচ বীজ
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের ধানুয়া মরিচ অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের ধানুয়া মরিচ অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : সাধারণত এপ্রিল-জুন মাসের দিকে পাহাড়ে জুম ধানের বীজ বপনের সময় এই ধানি মরিচ লাগানো হয়। তবে আমাদের দেশের আবহাওায় সারা বছর চাষ করা যায়।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- যেকোনো আবহাওয়ার জন্য চাষের উপযুক্ত।
- এ জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল প্রত্যেক গিটে মরিচ ধরে।
- এই জাতের বারোমাসি ছোট মরিচ প্রচুর ঝাল।
- লাগানোর ৪০-৬৫ দিন পর থেকেই মরিচ হওয়া শুরু করে।
- এই জাতের বারোমাসি ছোট মরিচ প্রচুর ঝাল।
- বাড়িতে একটি গাছ থাকলে অনায়াসেই ১০ থেকে ১২ সদস্যের একটি পরিবারে মরিচের চাহিদা পূরণ করা যাবে।
- রোদের তাপ পড়া উঁচু স্থানে গাছ লাগানোর পর ফলন দেওয়া শুরু হলে একটানা ৩ থেকে ৫ বছর মরিচ কিনতে হবে না ওই পরিবারের।
- অতি বৃষ্টি ও অতি রোদ থেকে বাচাতে পারলে ৩/৫ বছর পর্যন্ত একটা গাছ থেকে মরিচ পাওয়া যায়।
- ফসলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত একই সাইজের মরিচ ধরতে থাকে।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ধানুয়া মরিচ চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন ধানুয়া মরিচ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ২০/২২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ ধানুয়া মরিচ বীজ।
- জাতের ধরন: ওপি বারোমাসি।
- ওজন- ৫ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Discover more from বীজ ঘর ডটকম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.
Reviews
There are no reviews yet.