উচ্চফলনশীল দেশি জাতের চিচিঙ্গা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের দেশি জাতের চিচিঙ্গা বীজ এ।
এই জাতের চিচিঙ্গা প্রধানত খরিফ মৌসুমেই হয়ে থাকে। ফেব্রুয়ারি থেকে জুন মাসের মধ্যে যে কোন সময় চিচিঙ্গার বীজ বপনের উত্তম সময়।
চিচিঙ্গার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের চিচিঙ্গা বীজে।
বীজ ঘর দেশি জাতের চিচিঙ্গা ( বীজ) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের চিচিঙ্গা অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের চিচিঙ্গা অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : শীতের দু’ তিন মাস বাদ দিলে বাংলাদেশে বছরের যেকোন সময় চিচিঙ্গা চাষ করা যায়।
- বীজের হার: হেক্টর প্রতি ৪-৫ কেজি (শতাংশ প্রতি ১৬-২০ গ্রাম) বীজের প্রয়োজন হয়।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- প্রতিটি চিচিঙ্গা গড়ে ১০০-২৫০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।
- প্রতিটি চিচিঙ্গা গড়ে ১০-১২ ইঞ্চি লম্বা হয়।
- ৩৮ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- ফল হালকা সবুজ বর্ণের, মোলায়েম ও আঁশবিহীন খেতে সুস্বাদু।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের চিচিঙ্গা চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন চিচিঙ্গা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর দেশি জাতের চিচিঙ্গা
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম।
- জাতের ধরন: ওপি।
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.