উচ্চফলনশীল হাতিকানি বা গোয়ালগাদ্দা শিম চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের গোয়ালগাদ্দা শিম বীজ -এ। এই জাতটি জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
গোয়ালগাদ্দা শিমের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড ”বীজ ঘর ১ গোয়ালগাদ্দা শিম” বীজে।
বীজ ঘর ১ গোয়ালগাদ্দা শিম বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের গোয়ালগাদ্দা শিম অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের গোয়ালগাদ্দা শিম অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : আষাঢ় থেকে ভাদ্র মাস বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।
- বীজ ঘর ১ গোয়ালগাদ্দা শিম; দেশী শিমের আরেকটি সুস্বাদু জাত।
- ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি লম্বা ও ২ থেকে ৩ ইঞ্চি প্রস্থের এই শিম ব্যাপক জনপ্রিয় ও খেতে সুস্বাদু। অন্য যেকোনো শিম থেকে এর চাহিদাও বেশি।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়; অতি তাপমাত্রা, বৃষ্টি সহ্য করতে পারে।
- উচ্চফলনশীল এই জাতের শিমে মাত্র ৪৫-৫০ দিনে ফুল আসে,৫৫থেকে ৬০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- সিলেটে এ জাতের শিম বেশি চাষ হয়।
- স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের অন্তত ১৩টি রপ্তানি করে লাভবান হওয়া যায়।
- এই জাতের প্রতিটি ফল একই আকৃতির হয় এবং ফল বেঁকে যায় না।
- এর ফলের বয়স বেশি হলেও ভিতরে ফাঁপা হয় না যা মানুষ পছন্দ করে।
- ফসলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত একই সাইজের শিম ধরতে থাকে।
- ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের শিম চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন শিম চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর ১ গোয়ালগাদ্দা শিম
- ওজন: ১০ গ্রাম প্যাক
- জাতের ধরন: ওপি
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.