উচ্চফলনশীল খাটো জাতের কেরালা চাষে, চাষি ভাইদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের কেরালা শিম বীজ (বীজ ঘর-১)।
এটি আগাম জাত হিসেবে আগস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসে এর বীজ বপন শুরু করা যায়। খাটো জাতের কেরালা শিমের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল খাটো জাতের কেরালা বীজে।
বীজ ঘর-১ খাটো জাতের কেরালা বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের খাটো শিম অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের খাটো শিম অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : আগাম জাত হিসেবে আগস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসে এর বীজ বপন শুরু করা যায়।
- এই জাতটি সারা বাংলাদেশে চাষ উপযোগী।
- এ জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল গাছের গোড়ার প্রথম গিট থেকে শুরু করে প্রত্যেক গিটে শিম ধরে।
- শিমের জাতগুলো খাটো হওয়ায় টবেও চাষ উপযোগী।
- ফলে নগর বা ছাদকৃষিতেও অসামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
- বপনের ৪৫ থেকে ৫০ দিনের মধ্যে শিম সংগ্রহ করা যায়।
- শিমের রং গাঢ়ো সবুজ, মাংশ পুরু ও সুস্বাদু, রান্না করলে শিম নরম হয়ে যায়।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের খাটো শিম চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন শিম চাষ পদ্ধতি।
খাটো শিম আসলে কতটুকু খাটো
- আপনি যদি সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসের দিকে বীজ বপন করেন তাহলে, গাছের লতানো ডাল ফুলসহ সবোর্চ্চ ২.৫-৩ ফুট লম্বা হবে।
- আর অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বরে বীজ বপন করলে লতানো ডাল ফুলসহ সবোর্চ্চ ১.৫-২ ফুট লম্বা হবে।
- এখন আপনি কোন সময়ে রোপণ করবেন- আগে রোপণ করলে ডালের সংখ্যা বেশি মানে শিম বেশি হবে।
- পরে রোপণ করলে দ্রুত ফুল চলে আসবে ও ডালের সংখ্যা কম। অর্থাৎ ফলন কম ।
- ৪০ দিনের মধ্যে ফুল চলে আসে।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ খাটো জাতের কেরালা শিম বীজ।
- জাতের ধরন: ওপি
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.