উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড কালার ফুলকপি চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের হাইব্রিড কালার ফুলকপি বীজ।
এই জাতটি জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
কালার ফুলকপির বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর হাইব্রিড ”বীজ ঘর ১ কালার ফুলকপি” বীজে।
বীজ ঘর-১ কালার ফুলকপি বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের কালার ফুলকপি অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের কালার ফুলকপি অন্যতম।
- বপন সময়কালঃ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বপন করা যায়।
- এই জাতটিতে কালো পচা রোগ (ব্লাকরট) দেখা যায় না এবং হঠাৎ বৃষ্টিতে গাছ নষ্ট হয় না।
- এই জাতটির পাতা খাড়া প্রকৃতির হওয়ায় গাছ জায়গা কম নেয়।
- যে কারণে একই জমিতে বেশি পরিমাণ চারা লাগানো যায়।
- ৪৫ থেকে ৫০ দিনে ফসল সংগ্রহ করা যায় এবং প্রতিটির ওজন ৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি হয়।
- মারইয়াম ফুলকপি ধবধবে উজ্জ্বল সাদা রঙের খুব টাইট হয় এবং দীর্ঘ পরিবহনেও ভালো থাকে।
- একর প্রতি ফলন ১৩-১৫ টন।
- গড় ওজন: এক থেকে দেড় কেজি
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ফুলকপি চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন ফুলকপি চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ কালার ফুলকপি বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক ও ৫ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Discover more from বীজ ঘর ডটকম
Subscribe to get the latest posts sent to your email.
Reviews
There are no reviews yet.