পুকুর পাড়, বেড়িবাঁধ ও রাস্তার ধারে মাটি ধরে রাখার জন্য খুব উপযোগী এই বিশেষ জাতের দূর্বা ঘাস বীজ। ১০ শতাংশ এরিয়া ভালোভাবে কভার করার জন্য ১ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়।
বীজ ঘর ডটকমের বিশেষ জাতের দূর্বাঘাস (বীজ ঘর-১), অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের ঘাস বীজ। এই দূর্বাঘাস দেখতে আমাদের দেশের দূর্বাঘাসের মত না। অনেকটা ধান গাছের মত।
এই ঘাসের বীজ মূলত মাটি ভাঙ্গন রোধ, পুকুরপাড় বেড়িবাঁধ ও রাস্তার পাড়ের মাটি ধরে রাখার জন্য খুব উপযোগী ঘাসের বীজ।
দূর্বা ঘাসের বৈজ্ঞানিক বা উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম Cynodon dactylon. দূর্বা ঘাস বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন ধুব, বারমুডা গ্র্যাস, দুবো, ডগ’স টুথ গ্র্যাস, বাহামা গ্র্যাস, ডেভিল’স গ্র্যাস, কোচ গ্র্যাস, ইন্ডিয়ান দোয়াব, আরুগাম্পুল, গ্রামা, উইয়্যারগ্র্যাস এবং স্কুট্স গ্র্যাস৷
বীজ ঘর-১ হাইব্রিড দূর্বা ঘাস বীজ বৈশিষ্ট্য
- উচ্চ ফলনশীল এই বিশেষ জাতের দূর্বা ঘাস অধিক ফলনশীল।
- সাধারণত দূর্বা ঘাস দীর্ঘকাল প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার ক্ষমতা রাখে; মাটিতে হেলে দুলে চলে বড় হয়।
- দূর্বা ঘাসে জাদুকরী ভেষজ গুণ বিদ্যমান; আয়ুর্বেদীয় মতে দূর্বা ঘাস মহৌষধ।
- দূর্বাঘাস সাধারণত বহুবর্ষজীবী।
- প্রচণ্ড শীত ব্যতীত সারা বছর চাষ করা যায়।
- দূর্বা সারা বছরই জন্মে; তবে খরিফ মৌসুমের গরম ও ভেজা আবহাওয়ায় বেশি জন্মে।
- গম অথবা সরিষার মত করে চাষ করতে হয়।
- প্রাকৃতিকভাবে এটি স্টোলনের মাধ্যমে মাটির সমান্তরালে কার্পেটের মতো আকার তৈরি করতে সক্ষম।
- এই ঘাসটি ১০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
- দূর্বাঘাসের শিকড়ের দৈর্ঘ্য মাটির গঠনের ওপর নির্ভর করে।
- দূর্বা অনেকটা খরা সহনশীল জাতের ঘাস।
- অতিরিক্ত পানি ও ছায়া উভয়ই দূর্বা ঘাসের জন্য ক্ষতিকর।
- জেনে নিন দূর্বা ঘাস চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ দূর্বা ঘাস।
- জাতের ধরন: ওপি।
- ওজন- ১০০ গ্রাম, ৫০০ গ্রাম, ১ কেজি , ৫ কেজি, ১০ কেজি ও ৪০ কেজি প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.