উচ্চফলনশীল ‘নিরাপদ উচ্চমূল্যের সবজি’ হাইব্রিড লেটুস পাতা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের হাইব্রিড লেটুস পাতা।
এই জাতটি সেপ্টেম্বর মাঝামাঝি থেকে নভেম্বর মাঝামাঝি মাসে চাষ করার উপযোগী। লেটুস পাতার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড ” বীজ ঘর ১ লেটুস পাতা” বীজে।
দেশে ও বিদেশে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন লেটুস পাতার ব্যাপক চাহিদা থাকায়, এই পাতা চাষে আগ্রহী হয়েছে উঠছেন কৃষক।
বীজ ঘর-১ লেটুস পাতা বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের লেটুস পাতা অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের লেটুস পাতা অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : শীত প্রধান দেশে সারা বছর লেটুসের চাষ হয়। তবে, আমাদের দেশে কেবল রবি মৌসুমে অক্টোবর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত লেটুস পাতার বীজ বোনা হয়।
- লেটুস পাতা লাগানোর ৩০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যেই খাবারের উপযুক্ত হয়ে যায়।
- লেটুস পাতা প্রতি পিস ১০-৫০ টাকায় বিক্রি করা যায়; এই পাতার চাষাদবাদে তেমন খরচ হয় না।
- সাধারণত একবর্ষজীবী হার্বস হিসাবে লেটুস চাষ করা হয়।
- শীত মওসুমে লেটুস পাতার বৃদ্ধি ভালো হয়।
- এই পাতার ফুল দ্রুত যাতে না ফোটে তার এজন্য তুলনামূলকভাবে কম তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- লেটুস পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ রয়েছে; তাই এটি বেশ উপকারী সুষম খাদ্য।
বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের লেটুস পাতা চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন লেটুস পাতা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ, বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ লেটুস পাতা বীজ (হাইব্রিড)
- জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড
- ওজন- মিনি প্যাক, ৫ ও ১০ গ্রাম প্যাক
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%; বিশুদ্ধতা- ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.