উচ্চফলনশীল পাহাড়ি জুম জাতের মারফা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের দেশি জাতের মারফা বীজে।
এই জাতটি মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
পাহাড়ি জুম জাতের মারফার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের মারফা বীজে।
বীজ ঘর পাহাড়ি জুম জাতের মারফা (বীজ ) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের মারফা অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের দেশি বেগুন অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : এই জাতের মারফা মার্চ থেকে জুন মাস চাষ করা যায়।
- পাহাড়ের শসাজাতীয় একটি সবজি মারফা।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- জাতটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা যায়।
- ৫০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- আগস্ট মাসে প্রথম সপ্তাহ থেকে মারফা সংগ্রহ করতে পারেন।
- মারফা কচি অবস্থায় সবুজ, আধা পাকা অবস্থায় সাদা ও পাকলে হলদে রং ধারণ করে।
- এক একটি লতায় ১০ থেকে ১৫টি পর্যন্ত মারফা ফলে।
- একেকটি মারফার আকার ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজির বেশি ওজন হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের মারফা চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন মারফা চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর পাহাড়ি জুম জাতের মারফা (ওপি)
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ , ৫০ ও ১০০ বীজ।
- জাতের ধরন: ওপি।
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.