উচ্চ ফলনশীল বোতাম ফুল চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বোতাম ফুল বীজে। এই জাতটি অক্টোবর-ডিসেম্বর মাসে বীজতলায় চারা তৈরি করে অথবা সরাসরি জমিতে বীজ বুনে এ ফুলের চাষ করা যায়।
বোতাম ফুলের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর ”বীজ ঘর ১ বোতাম ফুল” বীজে।
বীজ ঘর-১ বোতাম ফুল বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি ফুল প্রেমীদের প্রথম পছন্দ।
- গ্রীষ্ম এবং শরতের প্রারম্ভে বোতাম ফুল ফোটে।
- সব ধরনের মাটিতে বোতাম ফুল চাষ করা যায়। তবে, ঝুরঝুরে মাটিতে বোতাম ফুল ভালো জন্মে।
- মূলত মধ্য আমেরিকার ব্রাজিল, পানামা, এবং গুয়াতেমালা অঞ্চলের স্থানীয় হলেও বর্তমানে বিশ্বব্যাপী জন্মায়।
- লাগানোর উপযুক্ত সময়ঃ অক্টোবর-ডিসেম্বর মাসে বীজতলায় চারা তৈরি করে অথবা সরাসরি জমিতে বীজ বুনে এ ফুলের চাষ করা যায়।
- ঝোপ আকৃতির এ ফুল গাছ ৫০-৬০ সেমি পর্যন্ত উঁচু হয়।
- পাতা সরু, ২ সেমি চওড়া। দেখতে অনেকটা মেহেদি পাতার মত।
- একাধিক রঙের ফুল ফোটে।
- বেগুনী, হালকা বেগুনী ও সাদা মিলিয়ে অসংখ্য রঙের বাহারি বোতাম ফুল দৃষ্টিনন্দন ও নয়নাভিরাম।
- ফুল ঘ্রাণহীন।
- পুষ্প মস্তকের মধ্যে সত্যিকারের ফুল আকারে ছোট এবং অস্পষ্ট হয়ে থাকে।
- ফুটন্ত ফুলের সৌন্দর্য বেশ কয়েকদিন স্থায়ী থাকে।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত। বাড়ীতে ছোট টবেই লাগানো যাবে ও সহজে ফুল ফোটানো যাবে।
- জেনেনিন বোতাম ফুল চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ বোতাম ফুল বীজ ।
- জাতের ধরন: F2 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক ও ৫ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.