উচ্চফলনশীল হাইব্রিড বিটরুট চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের হাইব্রিড বিটরুট বীজ। এই জাতটি আগষ্ট থেকে ফেব্রুয়ারী মাসে চাষ করার উপযোগী।
বিটরুটের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড ”বীজ ঘর ১ বিটরুট” বীজে।
বীজ ঘর-১ বিটরুট বীজ ( হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের বিটরুট অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের বিটরুট অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : আগষ্ট থেকে ফেব্রুয়ারী মাসে বপন করা যায়।
- একর প্রতি বীজের হার: ২ থেকে ২.৫ কেজি।
- ফসল সংগ্রহ: ৭০ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে সংগ্রহ।
- প্রতিটি ফলের গড় ওজন ১৮০ গ্রাম থেকে ২০০ গ্রাম।
- এই বিটরুটটি গোলাকৃতির এবং এর রঙ চমৎকার গাড় লাল হয়।
- এর ত্বক মসৃণ এবং পার্শ্বশিকড় হয়না।
- এবং এই বিটরুটটি খেতেও বেশ মিষ্টি ও অনেক সুস্বাদু।
- আকর্ষণীয় রং হওয়ায় বাজারে চাহিদাও বেশি।
- এই জাতটি পাতা খাড়া হওয়ায় গাছ জায়গা কম নেয় ফলে একই জমিতে বেশি পরিমাণে চারা রোপণ করার কারণে ফলন বেশি হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের বিটরুট চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন বিটরুট চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ বিটরুট বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড।
- ওজন- ৫ ও ১০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.