উচ্চফলনশীল ধানুয়া মরিচ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের ধানুয়া মরিচ বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি সারা বছরেই চাষ করার উপযোগী।
ধানুয়া মরিচের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল ধানুয়া মরিচ বীজে।
কেউ বলে ঝুম-ঝুম, কেউ বলে আকাশি; আবার কেউ বলে ধানুয়া মরিচ এভাবেই বিভিন্ন নামে পরিচিত এ মরিচ গাছটি। তবে নাম যাই হোক, কাজ তার ঝাল ছড়ানো।
বীজ ঘর-১ ধানুয়া মরিচ বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের ধানুয়া মরিচ অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের ধানুয়া মরিচ অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : আমাদের দেশের আবহাওায় সারা বছর চাষ করা যায়।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- যেকোনো আবহাওয়ার জন্য চাষের উপযুক্ত।
- এ জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল প্রত্যেক গিটে মরিচ ধরে।
- এই জাতের বারোমাসি ছোট মরিচ প্রচুর ঝাল।
- লাগানোর ৪০-৬৫ দিন পর থেকেই মরিচ হওয়া শুরু করে।
- এই জাতের বারোমাসি ছোট মরিচ প্রচুর ঝাল।
- বাড়িতে একটি গাছ থাকলে অনায়াসেই ১০ থেকে ১২ সদস্যের একটি পরিবারে মরিচের চাহিদা পূরণ করা যাবে।
- রোদের তাপ পড়া উঁচু স্থানে গাছ লাগানোর পর ফলন দেওয়া শুরু হলে একটানা ৩ থেকে ৫ বছর মরিচ কিনতে হবে না ওই পরিবারের।
- অতি বৃষ্টি ও অতি রোদ থেকে বাচাতে পারলে ৩/৫ বছর পর্যন্ত একটা গাছ থেকে মরিচ পাওয়া যায়।
- ফসলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত একই সাইজের মরিচ ধরতে থাকে।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ধানুয়া মরিচ চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন ধানুয়া মরিচ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ ধানুয়া মরিচ বীজ।
- জাতের ধরন: ওপি বারোমাসি।
- ওজন- ৫ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.