উচ্চ ফলনশীল দোপাটি ফুল বীজ

উচ্চফলনশীল দোপাটি ফুল চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের দোপাটি ফুল বীজ। এই জাতটি আমাদের দেশের আবহাওায় সারা বছর চাষ করার উপযোগী।

দোপাটি ফুলের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল ”বীজ ঘর ১ দোপাটি ফুল” বীজে।

বীজ ঘর-১ দোপাটি ফুল বীজ বৈশিষ্ট্য

• আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
• উচ্চ ফলনশীল এই জাতের দোপাটি ফুল অধিক ফলনশীল।
• উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের দোপাটি ফুল অন্যতম।
• অধিক পরিমাণে ও বড় আকারের উজ্জ্বল বর্ণের ফুল নিশ্চিত করে এই জাত।
• সব ধরনের মাটিতে দোপাটি ফুল চাষ করা যায়।
• শীত, গ্রীষ্ম ও বর্ষা তিন ঋতুতে দোপাটি ফুল চাষ করা যায়।
• তবে গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে এর ফুল অধিকতর বড় ও সুন্দর হয়।
• গাছের ধরণঃ ঝোপালো।
• বাড়ীতে ছোট টবেই লাগানো যাবে ও সহজে ফুল ফোটানো যাবে।
• চারা লাগানো ২-৩ মাসের মধ্যেই দোপাটির গাছ ফুলে ফুলে ভরে ওঠে।
• জেনেনিন দোপাটি চাষ পদ্ধতি।

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন বা মনে করে থাকেন বীজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা উৎপাদন হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বীজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম।  কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।

পণ্যের বিবরণ

• জাতের নাম: বীজ ঘর-১ দোপাটি ফুল বীজ (হাইব্রিড)।
• জাতের ধরন: F2 হাইব্রিড।
• ওজন- মিনি প্যাক ও ৫ গ্রাম প্যাক।
• অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
• বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
• Provided By: বীজ ঘর ডটকম।