উচ্চফলনশীল দেশি জাতের লাউ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের দেশি জাতের লাউ বীজ-এ।
এই জাতটি মধ্য শ্রাবণ-মধ্য কার্তিক (আগস্ট-অক্টোবর) মধ্য ফাল্গুন মধ্য জ্যৈষ্ঠ (ফেব্রুয়ারি – মে) পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
দেশি জাতের লাউের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের লাউ বীজে।
বীজ ঘর ডটকম দেশি জাতের লাউ বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের লাউ অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের লাউ অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : মধ্য শ্রাবণ-মধ্য কার্তিক (আগস্ট-অক্টোবর) মধ্য ফাল্গুন মধ্য জ্যৈষ্ঠ (ফেব্রুয়ারি – মে) পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- জাতটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা যায়।
- ৩৮ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- ফল হালকা সবুজ বর্ণের, মোলায়েম ও আঁশবিহীন খেতে সুস্বাদু।
- ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
- মাচায় ও মাটিতে দুইভাবে চাষ করা যায়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বীজের পরিমান: শতক প্রতি ১০ গ্রাম ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের লাউ চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন লাউ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: দেশি জাতের লাউ
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম।
- জাতের ধরন: ওপি
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.