উচ্চফলনশীল দেশি জাতের ঢেঁড়শ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের দেশি জাতের ঢেঁড়স বীজে।
এই জাতটি সারা বছরচাষ করার উপযোগী। তবে গ্রীষ্মকাল চাষের উপযুক্ত সময়। ফাল্গুন-চৈত্র ও আশ্বিন-কার্তিক মাস বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।
দেশি জাতের ঢেঁড়সের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের ঢেঁড়শ বীজে।
বীজ ঘর দেশি জাতের ঢেঁড়শ বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের দেশি ঢেঁড়শ অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের ঢেঁড়শ অন্যতম।
- বীজ বপনের সময় : সারা বছর বপন করা যায়।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- জাতটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা যায়।
- ৩৮ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বীজের পরিমান: প্রতি শতকে ২০ গ্রাম এবং প্রতি হেক্টরে ৪-৫ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ঢেঁড়শ চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন ঢেঁড়শ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর দেশি জাতের ঢেঁড়শ
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ৫০ গ্রাম।
- জাতের ধরন: ওপি।
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.