কৃষ্ণচূড়া ফুলের বীজ – বীজ ঘর ১ (উন্নত মান)

Description

গ্রীষ্মের প্রকৃতিতে আগুন রঙের মেলা—প্রকৃতি সাজুক কৃষ্ণচূড়ার লালে।

গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুরে প্রকৃতির বুকে প্রশান্তির ছায়া আর চোখের আরাম দিতে কৃষ্ণচূড়ার জুড়ি নেই। নিসর্গপ্রেমী দ্বিজেন শর্মা এই গাছকে ভালোবেসে নাম দিয়েছিলেন “পুষ্পপাগল”।

চারদিকে যখন রোদের তীব্রতা, তখন সবুজের বুক চিরে রক্তিম লাল আভায় নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় গ্রীষ্মের রাজা কৃষ্ণচূড়া। বীজ ঘর ডটকম নিয়ে এসেছে এই নান্দনিক বৃক্ষের উন্নত মানের বীজ “বীজ ঘর ১”, যা ফুল চাষি ও বৃক্ষপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ।

কেন রোপণ করবেন ‘বীজ ঘর ১’ কৃষ্ণচূড়া?

• আগুন-রঙা সৌন্দর্য: এর প্রধান আকর্ষণ এর দৃষ্টিনন্দন রক্তিম বা আগুন-রঙা ফুল, যা বহুদূর থেকেই মানুষের নজর কাড়ে। শহর কিংবা গ্রাম—যেকোনো পথ বা প্রাঙ্গণকে মায়াবী করে তুলতে এটি অনন্য।
• অফুরন্ত প্রস্ফুটন: গ্রীষ্মকালজুড়ে এই গাছে প্রচুর পরিমাণে ফুল ফোটে। “বীজ ঘর ১” জাতটি নিশ্চিত করে অধিক ও সতেজ ফুলের সমাহার।
• ছায়াদানকারী বৃক্ষ: এটি একটি দ্রুত বর্ধনশীল বৃক্ষ। এর ডালপালা অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, যা গ্রীষ্মের দাবদাহে শীতল ছায়া প্রদান করে।
• পরিবেশের বন্ধু: রাস্তার ধারে, পার্ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বড় বাগানে এই গাছ লাগালে তা যেমন শোভাবর্ধন করে, তেমনি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে।

পণ্যের বৈশিষ্ট্য:

• জাত: বীজ ঘর ১ (উচ্চ অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা সম্পন্ন)।
• ফুলের রঙ: গাঢ় লাল/রক্তিম বর্ণ।
• বপন ও রোপণ: উপযুক্ত স্থানে রোপণ করলে খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে।
• ব্যবহার: এভিনিউ ট্রি বা রাস্তার ধারের শোভাবর্ধক গাছ হিসেবে এর জনপ্রিয়তা বিশ্বজুড়ে।

আপনার বাড়ির সামনের রাস্তা, বাগান কিংবা প্রতিষ্ঠানের আঙিনা রঙিন করে তুলতে আজই সংগ্রহ করুন বীজ ঘর ডটকম-এর “বীজ ঘর ১ কৃষ্ণচূড়া” বীজ। রাজপথের এই রাজকীয় সৌন্দর্য এখন আপনার হাতের নাগালে।

(দ্রষ্টব্য: এটি একটি বড় বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ, তাই পর্যাপ্ত জায়গা আছে এমন স্থানে রোপণের জন্য উপযোগী।)

বীজকেনারপূর্বেসতর্কবার্তা

কৃষ্ণচূড়া বীজ থেকে চারা উৎপাদন একটি যত্নের কাজ। এটি খুব কঠিন নয়,তবে কিছুটা সাধনা ও মনোযোগ প্রয়োজন। সফলভাবে চারা উৎপাদনের জন্য কেবল বীজের গুণগত মানই যথেষ্ট নয়—এর পাশাপাশি প্রয়োজন:

• উপযুক্ত আবহাওয়া
• উর্বর মাটি ও সঠিক পরিবেশ
• পর্যাপ্ত আর্দ্রতা
• কীটপতঙ্গ ও রোগবালাইয়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

চারা তৈরির জন্য করণীয় (পদ্ধতি):

• বীজ পাওয়ার পর প্রথমে ২–৩ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন।
• রোদ থেকে এনে বীজ ঠাণ্ডা (normal temperature) হলে,
• ২০–২২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
• এরপর বীজ রোপণ করুন প্রস্তুতকৃত মাটিতে।

এসব ধাপ অনুসরণ করলে অঙ্কুরোদ্গম (germination)ভালো হবে এবং চারা সবল হবে।

পণ্যের বিবরণ (SKU Details):

• SKU: BGC-0015
• জাতের নাম: বীজ ঘর ১ – কৃষ্ণচূড়া গাছের বীজ।
• ওজন- ১০ গ্রাম ও ৫০০ গ্রাম প্যাক।
• অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
• বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
• Provided By: বীজ ঘর ডটকম।