উচ্চফলনশীল হাইব্রিড ওলকপি চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের হাইব্রিড ওলকপি বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত চাষ করা যায়।
ওলকপির বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড ওলকপি বীজে।
বীজ ঘর-১ ওলকপি বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় সবুজ রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের ওলকপি অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের ওলকপি অন্যতম।
- এটি উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড জাত; পাতার সংখ্যাকম, চ্যাপ্টা, গোলাকার, সুষম আকৃতি।
- ওলকপি উচ্চতাপমাত্রায় ফেটে যায় না, তাপমাত্রা সহনশিল জাত।
- বপনকাল: উৎকৃষ্ট সময় জুলাই থেকে ডিসেম্বর।
- বপনের ৪৫-৫০ দিনে ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- প্রতিটি ওলকপির ওজন ২৫০-৩৫০ গ্রাম হয়ে থাকে।
- তবে নাবি মৌসুমে ৭০ দিন পর্যন্ত জমিতে রেখে দিলে ৭০০ থেকে ৯০০ গ্রাম পর্যন্ত ওজন হয়।
- এই জাতের ওলকপিতে আঁশ হয় না তাই খেতে সুস্বাদু।
- এই জাতটির পাতা ছোট হওয়ায় গাছ জায়গা কম নেয়।
- ফলে একই জমিতে বেশি পরিমাণে চারা লাগানো যায়।
- ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
- বাজারের পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত ৫ থেকে ৭ দিন জমিতে রেখে দিলেও এই ওলকপিতে আঁশ হয় না।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের ওলকপি চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন ওলকপি চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন বা মনে করে থাকেন বীজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা উৎপাদন হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বীজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ ওলকপি বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড।
- ওজন- মিনি প্যাক, ৫ ও ১০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.