উচ্চফলনশীল স্কোয়াশ বীজ (হাইব্রিড)

Description

উচ্চফলনশীল হাইব্রিড স্কোয়াশ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের হাইব্রিড স্কোয়াশ বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।

স্কোয়াশের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর হাইব্রিড স্কোয়াশ বীজে।

বীজ ঘর-১ স্কোয়াশ বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য

• আকর্ষণীয় সবুজ রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
• উচ্চ ফলনশীল এই জাতের স্কোয়াশ অধিক ফলনশীল।
• উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের স্কোয়াশ অন্যতম।
• আগাম চাষে উপযোগী দ্রুত ফলনশীল জাত।
• বপন সময়ঃ সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর।
• বপনের ৩৮ দিন পর থেকে ফসল সংগ্রহ শুরু করা যায়।
• প্রতিটি স্কোয়াশের গড় ওজন ৮০০ গ্রাম থেকে ১.৫ কেজি পর্যন্ত হয়; লম্বায় ২৮ সে. মি.।
• আকর্ষনীয় সবুজ রং, ফলন ও বেশি; গাছ প্রতি ফলের সংখ্যা গড়ে ৫টি।
• ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়; মোলায়েম ও আঁশবিহীন খেতে সুস্বাদু।
• ফসলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত একই সাইজের স্কোয়াশ ধরতে থাকে।
• ভাইরাস রোগ প্রতিরোধী; ঘন রোপনের জন্য উপযুক্ত।
• এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
• বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের স্কোয়াশ চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি।

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন বা মনে করে থাকেন বীজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা উৎপাদন হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বীজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম।  কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।

পণ্যের বিবরণ

• জাতের নাম: বীজ ঘর-১ স্কোয়াশ বীজ (হাইব্রিড)।
• জাতের ধরন: F1 হাইব্রিড।
• ওজন- মিনি প্যাক, ৫ ও ১০ গ্রাম প্যাক।
• অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
• বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
• Provided By: বীজ ঘর ডটকম।