Sale!

উচ্চ ফলনশীল ধানুয়া/ধানি মরিচ বীজ – বীজ ঘর ১

Price range: 110.00৳ through 800.00৳

কেউ বলে ঝুম-ঝুম, কেউ বলে আকাশি; আবার কেউ বলে ধানুয়া মরিচ এভাবেই বিভিন্ন নামে পরিচিত এ মরিচ গাছটি। তবে নাম যাই হোক, কাজ তার ঝাল ছড়ানো। এই জাতের বারোমাসি ছোট মরিচ প্রচুর ঝাল। বাড়িতে একটি গাছ থাকলে অনায়াসেই ১০ থেকে ১২ সদস্যের একটি পরিবারে মরিচের চাহিদা পূরণ করা যাবে।

  • বপনের সময়কাল- সাধারণত এপ্রিল-জুন মাসের দিকে পাহাড়ে জুম ধানের বীজ বপনের সময় এই ধানি মরিচ লাগানো হয় এবং সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে জুমের ধান ঘরে তোলার পর পরই ধানি মরিচ খাওয়ার উপযুক্ত হয়। এর ফলন নভেম্বর পর্যন্ত পাওয়া যায়।
  •  প্রতি প্যাকেট সাইজ- ৫ গ্রাম প্যাক।

পুনশ্চ: ছবি গুলি শুধুমাত্র রেফারেন্সের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হল। জলবায়ু, বয়স, উচ্চতা ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে প্রকৃত পণ্যের আকৃতি বা চেহারার পরিবর্তিত হতে পারে।

Description

উচ্চ ফলনশীল ধানুয়া মরিচ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের বারোমাসি জাতের ধানুয়া মরিচ বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি সারা বছরেই চাষ করার উপযোগী। ধানুয়া মরিচের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর উচ্চফলনশীল ধানুয়া মরিচ বীজে।

কেউ বলে ঝুম-ঝুম, কেউ বলে আকাশি; আবার কেউ বলে ধানুয়া মরিচ এভাবেই বিভিন্ন নামে পরিচিত এ মরিচ গাছটি। তবে নাম যাই হোক, কাজ তার ঝাল ছড়ানো।

এদিকে, মূলত এপ্রিল-জুন মাসের দিকে পাহাড়ে জুম ধানের বীজ বপনের সময় এই ধানি মরিচ লাগানো হয়। অধিকাংশ জুমিয়ারা বীজগুলোকে জুমে ছিটিয়ে দেয়। আবার অনেকেই নিশ্চয়তা থাকতে দা দিয়ে মাটি খুড়ে বীজ বপন করে থাকে।

কেননা ছিটালে বৃষ্টির পানিতে ভেসে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ও মাটি খুঁড়লে অনেকটাই কম। জুমে ঝোপযুক্ত গাছে মরিচগুলো খাড়া অবস্থায় থাকে।

জুমের ধান বাড়ানো সাথে সাথে ধানি মরিচে গাছও বাড়তে থাকে। তিন থেকে চার মাসের মাথায় ফলন আসতে শুরু করে ও কাঁচা অবস্থায় সাদা ও সবুজ হয়।

সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে জুমের ধান ঘরে তোলার পর পরই ধানি মরিচ খাওয়ার উপযুক্ত হয়। এর ফলন নভেম্বর পর্যন্ত পাওয়া যায়। পাহাড়ি জুমিয়াদের অর্থকরী ফসলের মধ্যে ধানি মরিচ অন্যতম।

কেন ‘বীজ ঘর ১’ ধানুয়া মরিচ বীজ সেরা?

  • অবিশ্বাস্য ফলন: এই জাতের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর গাছের প্রতিটি গিঁটে গিঁটে মরিচ ধরে। গাছজুড়ে আকাশের দিকে মুখ করে থাকা থোকা থোকা মরিচ দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
  • তীব্র ঝাল ও সুগন্ধ: ছোট আকারের এই মরিচগুলো প্রচুর ঝাল এবং ঝাঁঝালো সুগন্ধযুক্ত হয়, যা ভোজনরসিকদের অত্যন্ত প্রিয়।
  • দীর্ঘমেয়াদী ফলন (২-৩ বছর): এটি কেবল এক মৌসুমের ফসল নয়। অতি বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা করতে পারলে এবং রোদের তাপ পায় এমন উঁচু স্থানে লাগালে একটি গাছ টানা ২ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত ফলন দিতে পারে।
  • পারিবারিক চাহিদা পূরণ: একটি বাড়িতে এই জাতের মাত্র একটি সুস্থ গাছ থাকলে ১০-১২ সদস্যের পরিবারের সারা বছরের মরিচের চাহিদা অনায়াসেই পূরণ করা সম্ভব। অর্থাৎ, একবার গাছ লাগালে আর বাজার থেকে মরিচ কেনার প্রয়োজন হবে না।
  • বারোমাসি চাষ: সাধারণত পাহাড়ে এপ্রিল-জুন মাসে জুম ধানের সাথে এটি বোনা হয়, কিন্তু বীজ ঘরের এই উন্নত জাতটি বছরের যেকোনো সময় চাষ করা যায়।

প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য ও চাষাবাদ:

  • বপনের সময়: সারা বছর বপনযোগ্য। তবে খরিফ মৌসুমে (এপ্রিল-জুন) বপন করলে জুমের আবহাওয়ার মতো ভালো ফলন পাওয়া যায়।
  • ফসল সংগ্রহ: চারা লাগানোর মাত্র ৪০ থেকে ৬৫ দিনের মধ্যেই গাছে মরিচ আসা শুরু হয়।
  • আবহাওয়া ও মাটি: এই জাতটি উচ্চ তাপমাত্রা ও খরা সহনশীল। সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল হওয়ায় এই জাতে রোগবালাইয়ের আক্রমণ খুবই কম হয়।
  • আকার ও রঙ: কাঁচা অবস্থায় সাদাটে সবুজ এবং পাকলে লাল রঙ ধারণ করে। ফলের জীবনকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত একই সাইজের মরিচ ধরতে থাকে।

ব্যবহারের উপযোগিতা: এটি ছাদ বাগান, ব্যালকনি বা বাড়ির আঙ্গিনায় টবে লাগানোর জন্য সবচেয়ে উপযোগী জাত। অল্প যত্ন আর স্বল্প পরিসরেই এটি আপনাকে দেবে বিষমুক্ত ও সতেজ মরিচের স্বাদ।

 মরিচ কেনার খরচ বাঁচাতে এবং খাঁটি ঝালের স্বাদ পেতে আজই সংগ্রহ করুন বীজ ঘর ডটকম-এর “বীজ ঘর ১” ধানুয়া বা ধানি মরিচ বীজ।

(বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া ‘ধানুয়া মরিচ চাষ পদ্ধতি’ দেখে নিতে পারেন।)

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা

ধানুয়া মরিচ বীজ থেকে চারা উৎপাদন একটি যত্নের কাজ। এটি খুব কঠিন নয়, তবে কিছুটা সাধনা ও মনোযোগ প্রয়োজন। সফলভাবে চারা উৎপাদনের জন্য কেবল বীজের গুণগত মানই যথেষ্ট নয়এর পাশাপাশি প্রয়োজন:

  • উপযুক্ত আবহাওয়া
  • উর্বর মাটি ও সঠিক পরিবেশ
  • পর্যাপ্ত আর্দ্রতা
  • কীটপতঙ্গ ও রোগবালাইয়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

চারা তৈরির জন্য করণীয় (পদ্ধতি):

  • বীজ পাওয়ার পর প্রথমে ২৩ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন।
  • রোদ থেকে এনে বীজ ঠাণ্ডা (normal temperature) হলে,
  • ২০–২২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
  • এরপর বীজ রোপণ করুন প্রস্তুতকৃত মাটিতে।

এসব ধাপ অনুসরণ করলে অঙ্কুরোদ্গম (germination) ভালো হবে এবং চারা সবল হবে।

পণ্যের বিবরণ (SKU Details):
  • SKU: BGC-0010
  • জাতের নাম: বীজ ঘর-১ ধানুয়া মরিচ বীজ।
  • জাতের ধরন: ওপি ।
  • ওজন- ৫ গ্রাম প্যাক।
  • অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
  • বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
  • Provided By: বীজ ঘর ডটকম।

Discover more from বীজ ঘর ডটকম

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

Additional information

প্যাক সাইজ (ওজন)

,

Reviews

There are no reviews yet.

Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.

উচ্চ ফলনশীল ধানুয়া মরিচ বীজ
উচ্চ ফলনশীল ধানুয়া/ধানি মরিচ বীজ – বীজ ঘর ১
Price range: 110.00৳ through 800.00৳
Need Help?