উচ্চফলনশীল দেশি জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের দেশি জাতের মিষ্টিকুমড়া বীজ- এ।
এই জাতটি বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বছরের যে কোনো সময় চাষ করা যায়।
তবে শীতকালীন ফসলের জন্য অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এবং গ্রীষ্মকালীন ফসলের জন্য ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত বীজ বোনার উপযুক্ত সময় তবে বীজ উৎপাদনের জন্য নভেম্বরের মধ্যভাগে বীজ বপন করা উত্তম।
দেশি জাতের মিষ্টিকুমড়ার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর দেশি জাতের মিষ্টি কুমড়া বীজে।
বীজ ঘর দেশি জাতের মিষ্টি কুমড়া বীজ বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের দেশি মিষ্টিকুমড়া অধিক ফলনশীল এবং দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের মিষ্টিকুমড়া অন্যতম।
- বীজ বপনের সময়: বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বছরের যে কোনো সময় চাষ করা যায়।
- বীজের পরিমান: শতক প্রতি ৪ থেকে ৬ গ্রাম।
- উচ্চ তাপমাত্রায় ফুল ও ফল ধারনে সক্ষম।
- সব ধরনের মাটিতেই এটি চাষ করা যায়।
- জাতটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষ করা যায়।
- মাচায় ও মাটিতে দুইভাবে চাষ করা যায়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের মিষ্টিকুমড়া চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন মিষ্টিকুমড়া চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর দেশি জাতের মিষ্টিকুমড়া
- প্যাকেট সাইজ বা বীজের পরিমান: ১০ গ্রাম
- জাতের ধরন: ওপি।
- অঙ্কুরোদগম হার:৮০% +
- বিশুদ্ধতা: ৯৮%
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম
Reviews
There are no reviews yet.