উচ্চ ফলনশীল গাজর বীজ

Description

বাংলাদেশের গাজর চাষিদের আস্থার শীর্ষে থাকা বীজ ঘর ডটকম নিয়ে এলো এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী আগাম জাতের উচ্চ ফলনশীল গাজর— “বীজ ঘর ১”।

যারা মৌসুমে সবার আগে গাজর বাজারে এনে সেরা মূল্য পেতে চান, তাদের জন্য এই জাতটিই একমাত্র ভরসা। এর আকর্ষণীয় রঙ, সুষম আকৃতি এবং উচ্চ ফলনশীলতা আপনার কৃষিকে লাভজনক করতে শতভাগ প্রস্তুত।

বীজ ঘর-১ গাজরের প্রধান বৈশিষ্ট্য:

• আকর্ষণীয় সবুজ রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
• উচ্চ ফলনশীল এই জাতের গাজর অধিক ফলনশীল।
• উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের গাজর অন্যতম।
• আগাম চাষ উপযোগী দ্রুত ফলনশীল জাত।
• বপনকাল: উৎকৃষ্ট সময় মধ্য সেপ্টেম্বর-মধ্য ডিসেম্বর।
• বপনের ৭৫ হেকে ৮০ দিনের মধ্যে গাজর সংগ্রহ করা যায়।
• সম-আকৃতির ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি লম্বা, ফরকিং হয় না।
• আকর্ষণীয় গাঢ় কমলা বর্ণের, মসৃন।
• ফলন প্রতি শতাংশে ১২০-১৫০ কেজি এবং একর প্রতি ১২-১৫ টন।
• গাজর দূরে পরিবহনে ভাঙ্গেনা বল্লেই চলে।
• এই জাতের গাজর খেতে সুস্বাদু।
• ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
• এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
• বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের গাজর চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন গাজর চাষ পদ্ধতি।

বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা

গাজর বীজ থেকে চারা উৎপাদন একটি যত্নের কাজ। এটি খুব কঠিন নয়, তবে কিছুটা সাধনা ও মনোযোগ প্রয়োজন। সফলভাবে চারা উৎপাদনের জন্য কেবল বীজের গুণগত মানই যথেষ্ট নয়—এর পাশাপাশি প্রয়োজন:

• উপযুক্ত আবহাওয়া
• উর্বর মাটি ও সঠিক পরিবেশ
• পর্যাপ্ত আর্দ্রতা
• কীটপতঙ্গ ও রোগবালাইয়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

চারা তৈরির জন্য করণীয় (পদ্ধতি):

• বীজ পাওয়ার পর প্রথমে ২–৩ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন।
• রোদ থেকে এনে বীজ ঠাণ্ডা (normal temperature) হলে,
• ২০–২২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
• এরপর বীজ রোপণ করুন প্রস্তুতকৃত মাটিতে।

এসব ধাপ অনুসরণ করলে অঙ্কুরোদ্গম (germination) ভালো হবে এবং চারা সবল হবে।

পণ্যের বিবরণ

• জাতের নাম: বীজ ঘর-১ গাজর বীজ।
• জাতের ধরন: OP।
• ওজন- ৫ গ্রাম প্যাক।
• অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
• বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
• Provided By: বীজ ঘর ডটকম।