উচ্চ ফলনশীল লাল মূলা চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের লাল মূলা বীজ এ। এই জাতটি মধ্য সেপ্টেম্বর – মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
লাল মুলার বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘর এর হাইব্রিড ”বীজ ঘর-১ লাল মুলা” বীজে।
বীজ ঘর-১ লাল মূলা বীজের বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের মুলা অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের লাল মুলা অন্যতম।
- বপনের সময়ঃ (মধ্য সেপ্টেম্বর – মধ্য ফেব্রুয়ারি ) পর্যন্ত চাষাবাদের উপযুক্ত সময়।
- জাতটি রোগবালাই সহনশীল।
- ৩৮ থেকে ৬০ দিনের মধ্যেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।
- এই জাতের মুলা লাল, নরম ও কম আঁশযুক্ত খেতে সুস্বাদু।
- ভালো স্বাদ পাওয়ার জন্য পাতা নরম বা মোলায়েম অবস্থায় শাকও সংগ্রহ করতে পারবেন।
- কীটনাশক প্রয়োগ করে থাকলে ৫-৭ দিন পর মুলা বা শাক সংগ্রহ করতে হবে।
- লাল মুলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা শীতে কফ এবং সর্দি প্রতিরোধ করে।
- লাল মুলা শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্যও কাজ করে।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের মুলা শাক চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন মুলা শাক চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
• বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
• বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
• রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ লাল মুলা বীজ।
- জাতের ধরন: ওপি।
- ওজন- মিনি প্যাক ও ৫০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.