উচ্চফলনশীল হাইব্রিড পেঁয়াজ চাষিদের একমাত্র ভরসা বীজ ঘর ডটকমের আগাম জাতের হাইব্রিড পেঁয়াজ বীজ (বীজ ঘর-১)। এই জাতটি অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত চাষ করার উপযোগী।
পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের জন্য আস্থা রাখুন বীজ ঘরের হাইব্রিড পেঁয়াজ বীজে।
বীজ ঘর-১ পেঁয়াজ বীজ (হাইব্রিড) বৈশিষ্ট্য
- আকর্ষণীয় রঙ ও সাইজের জন্য এই জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের প্রথম পছন্দ।
- উচ্চ ফলনশীল এই জাতের পেঁয়াজ অধিক ফলনশীল।
- উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে এই জাতের পেঁয়াজ অন্যতম।
- এই জাতের প্রতিটি পেঁয়াজ এককন্দ বিশিষ্ট এবং ফাটে না, যার ফলে প্রতিটি পেয়াজই বাজারের সেরা।
- খোশা মোটা, তাই বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায়।
- জমির অনুযায়ী প্রতিটি পেয়াজের ওজন ৮০-১০০ গ্রাম।
- বিঘা প্রতি ফলন: ১০০-১২০ মণ।
- বপনের সময় অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত।
- বীজ গজানোর ক্ষমতা শতকরা ৯০ ভাগের বেশি।
- সারা বছর সংরক্ষণ করা যায়।
- চারা সতেজ রোগ-ব্যধি কম, চারা মারা যায় না।
- অধিকাংশ পেঁয়াজই চ্যাপ্টা গোলাকৃতির।
- পেঁয়াজ সংরক্ষেণের কিছু দিনের মধ্যেই উজ্জ্বলতাম্র বর্ণ ধারণ করে, যার ফলে বাজারদর বেশি।
- ওজনে বেশি হওয়ায় লাভবান বেশি হয়।
- এটি ছাদ বাগান বা বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানোর উপযোগী জাত ।
- বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের পেঁয়াজ চাষ করে অনেকেইপেঁয়াজের অভাব পুরন করছে। জেনেনিন পেঁয়াজ চাষ পদ্ধতি।
বীজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তা: বীজ থেকে চারা উৎপাদনে মোটামুটি সাধনা করতে হবে; তবে কঠিন নয়। কারণ বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য বীজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটি, পরিবেশ, আর্দ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনাসহ ইত্যাদি এমন অনেক বিষয় থাকে।
- বীজ থেকে চারা করার জন্য কতগুলো পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
- বীজগুলো পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টা রোদ শুকানো ভালো।
- রোদ নিয়ে আসার পর বীজ টাণ্ডা হলে; লাগানোর আগে পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পরে রোপন করবেন।
পণ্যের বিবরণ
- জাতের নাম: বীজ ঘর-১ পেঁয়াজ বীজ (হাইব্রিড)।
- জাতের ধরন: আগাম।
- ওজন- ১০ গ্রাম প্যাক।
- অঙ্কুরোদগম হার- ৮০%।
- বিশুদ্ধতা- ৯৮%।
- Provided By: বীজ ঘর ডটকম।
Reviews
There are no reviews yet.